সূত্র জানায়, নরেন্দ্র মোদির সফরকে ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হবে পুরো ঢাকা শহর ও তার সম্ভাব্য গন্তব্য স্থানগুলো। সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর আনুষ্ঠানিক দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হবে। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করাটা মূল উদ্দেশ্য হলেও মোদির সফরে ট্রানজিট, কানেক্টিভিটি, বাণিজ্য, পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনাসহ দুই দেশের স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় আলোচনা-সমঝোতার মাধ্যমে বিদ্যমান বন্ধুত্বের নব দিগন্তের সূচনা হবে বলে আশা করে ঢাকা।
কোভিডের কারণে তৈরি হওয়া অর্থনৈতিক জরুরি পরিস্থিতি, কাঁচামাল আমাদানি, স্থলবন্দর ব্যবস্থাপানা, পানি, নদীসহ সব বিষয়ে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে আলোচনা হবে। একটি কম্প্রিহেনসিভ পার্টনারশিপের প্রস্তাবও আসতে পারে। বৈঠকের পর দুই দেশের মধ্যে সই হতে পারে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ)। তার মধ্যে ইতোমধ্যে তিনটি চূড়ান্ত হয়েছে। এগুলো হলো- সমুদ্রে মৎস্য আহরণের ব্যাপারে সহযোগিতা, পরিবেশগত সুরক্ষায় সহযোগিতা এবং দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সহযোগিতা। এ ছাড়া সাংস্কৃতিক সহযোগিতাসহ আরও দুটি এমওইউ সই করার বিষয়ে কাজ চলছে। খবর একটি অনলাইন বার্তা সংস্থার
২৬ মার্চ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ঢাকা পর্যন্ত নতুন একটি যাত্রীবাহী ট্রেন চালু হওয়ার কথা আছে। সেই ট্রেনের ভার্চুয়াল উদ্বোধন করতে পারেন শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি।