লক্ষ্মীছড়ি বনবিভাগের ভারপ্রাপ্ত বন কর্মকর্তা মো. আবদুল গফুর চৌধুরী বলেন, আটকৃকত কাঠের মধ্যে সেগুন,গামারী ও কড়ই গাছ রয়েছে। ১১৪টুকরা আনুমানিক ১৫০ ঘনফুট যার বাজার মূল্য লক্ষাধিক টাকা। অভিযানের খবর পেয়ে চালক ও হেল্পাররা পালিয়ে যায়। জীপ গুলো আটক করে থানায় রাখা হয়েছে।
এ ব্যাপারে বন আইনে একটি মামলা রুজু করা হয়েছে বলে তিনি জানান। উল্লেখ্য দীর্ঘ দিন লক্ষ্মীছড়ি, মানিকছড়ি, গুইমারাসহ পাহাড়ের বনাঞ্চল থেকে রাতের আঁধারে বনবিভাগকে ফাঁকি দিয়ে চোড়াই কার্বারীরা অবৈধভাবে কাঠ পাটার করে আসছে। মাঝে মধ্যে সেনাবাহিনী ও বনবিভাগ অভিযান তৎপরতা বাড়ালেও কিছু দিন বন্ধ থেকে আবার চোড়া কার্বারীরা স্বক্রিয় হয়ে ওঠে কাঠ পাচার করতে। এতে করে বন উজার হয়ে মরুভূমি কিংবা খেলার মাঠে পরিনত হচ্ছে এই সবুজ পাহাড়।