১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পুরো সময়টাতেই, পাকিস্তানি সৈন্যরা এবং তাদের স্থানীয় দোসররা, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল কথিত ইসলামী সেনাদল গ্রুপ আল-বদর ও আল-শামস বাহিনী শিক্ষক, ডাক্তার, প্রকৌশলী, কবি ও লেখকদের ক্রমে হত্যা করে। ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং মুক্তিবাহিনী যৌথ দলের কাছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণের মাত্র দুই দিন আগে, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর সর্বোচ্চ সংখ্যক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়।
১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর রাতে অধ্যাপক, সাংবাদিক, ডাক্তার, শিল্পী, প্রকৌশলী, লেখকসহ পূর্ব পাকিস্তানের ২০০ জন বুদ্ধিজীবীদের ঢাকায় একএিত করা হয়েছিল। মিরপুর, মোহাম্মদপুর, নাখালপাড়া, রাজারবাগ এবং শহরের বিভিন্ন স্থানের নির্যাতন সেলে চোখ বেঁধে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাদের রায়েরবাজার এবং মিরপুরের মধ্যে সার্বজনীনভাবে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়। নিহত বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে ১৪ই ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে বাংলাদেশে শোক প্রকাশ করা হয়।
এমনকি যুদ্ধের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি পর ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সশস্ত্র সৈন্য ও তাদের সহযোগীদের কাছ থেকে শত্রুতামূলক আগ্নি রিপোর্ট পেয়েছিল। এই ধরনের ঘটনায়, ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র নির্মাতা জহির রায়হান মিরপুরের সশস্ত্র বিহারীদের অভিযোগ মিরপুরে হত্যা করা হয়।
পার্বত্য রাঙামাটির বরকল উপজেলার উদ্যোগে শহীদ বুদ্ধিজিবি দিবস উপলক্ষে আলোচানাসভার আয়োজন করা হয়।
উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জুয়েল রানা, প্রধান অতিথী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বিধান চাকমা,বিশেষ অতিথী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,ভাইস চেয়ারম্যান সুচরিতা চাকমা,সমাজসেবা অফিসার বজলুল করিম,বরকল রাগীব রাবেয়া কলেজের আধ্যক্ষ নৈচিং রাখাইন, ভুষনছড়া কলেজের শিক্ষক মিজানুর রহমান ও মো শিহাব,বরকল প্রেস ক্লাবের সহ সভাপতি নিরত বরন চাকমা,বরকল প্রেস ক্লাবের সাধারন সম্পাদক মো আরিফুল ইসলাম,ভুষণছড়া ইউপি প্রতিনিধি মো আব্দুল জলিল মেম্বারসহ বিভীন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগন উপস্থিত ছিলেন।