নিজস্ব প্রতিবেদক,উখিয়া,কক্সবাজারঃ
আপনারা আমার বাবা’র মত।আমার বাবা হয়ে আপনারাই ১১ নভেম্বর মোরগ প্রতীকে মূল্যবান ভোটটি প্রদান করবেন।সকল ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে বিজয় ছিনিয়ে এনে চলমান উন্নয়ন অগ্রগতির ধারায় সহায়ক ভূমিকা রাখবেন।আজ আমার বাবা থাকলে আমার জন্য ভোট চেয়ে প্রতিটি মানুষের দরজায় যেতো।আমার মা,ভাইবোনদের কাঁদতে হতোনা।কুতুপালং তথা ৯ নং ওয়ার্ডবাসীর জন্য আমার বাবা যা করেছেন,তা দেখে বার-বার বাবার কথা ভেসে আসছে।দীর্ঘ ১৭ বছর মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত ছিলেন বাবা মরহুম মৌলবী বখতিয়ার আহমদ।আমার বাবার পাশের চেয়ারে বসা মানুষটি আজোও আমার পরিবারের সাথে বেঈমানি করেছে। আমার পিতা মরহুম বখতিয়ার আহমদ দীর্ঘ ১৭ বছর এই জনপদের মানুষের খেদমত করেছে।
গত বছর কিছু ষড়যন্ত্রকারীর ইশারায় রাতের আধাঁরে তাঁকে তুলে নিয়ে যায় কন্ট্রাক কিলার প্রদীপ। সকালে লাশ হিসেবে ফেরত দেয়।সে থেকে করা ষড়যন্ত্র এখনো শেষ হয়নি।আমার পিতার মৃত্যুর পরে রাজাপালং ৯নং ওয়ার্ডের মেম্বার পদটি শূণ্য হয়। পরে উপ-নির্বাচন দিলে সুবিধাভোগী ওই মানুষটি দুর্দিনে পাশে না থেকে আমার বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।ওই নির্বাচনে আমার বাবা’র ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আত্নসাত করা টাকা উড়াই।
আসন্ন ১১ নভেম্বরের নির্বাচনে এই বিচার সাধারণ ভোটাররা ব্যালটের মাধ্যমে করবেন।
রোববার বিকেল ৪ টার দিকে উখিয়া পাতাবাড়ির খেলার মাঠে নির্বাচনী জনসভায় বর্তমান মেম্বার হেলাল উদ্দিন এ কথা বলেন।এ সময় তিনি পুনরায় মোরগ প্রতীকের ভোট দিয়ে রোহিঙ্গা অধ্যুষিত স্থানীয় মানুষের সেবা করার সুযোগ দিতে বলেন।
অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক অরবিন্দু বড়ুয়ার সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন, এনআই চৌধুরী টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মিলন বড়ুয়া, বিনয় বড়ুয়া, হেলাল উদ্দিনের মাতা শাহীনা আকতার, রিপন বড়ুয়া সহ অনেকেই।উক্ত নির্বাচনী সভায় মোরগ প্রতীকের হয়ে সহস্রাধিক মানুষ যোগদান করেন।
বিশাল এই নির্বাচনী সভা সঞ্চালনা করেন কুতুপালং বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জহির আহমদ।